আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে Join করুন! এখানে আপনি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও রহস্য বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। Join Now

নোটিশ

এসো, যদি জানতে চাও!

স্টিফেন হকিংস এর করা যে ভবিষ্যৎবাণীগুলো আপনারও জানা উচিত!! | You should also know the predictions made by Stephen Hawkings !! | Mayabee Jagat

হুইল চেয়ারে বসে বসেই তিনি আটটা বই পাবলিশ করেন এবং আইনস্টাইনের পরে দ্বিতীয় সবথেকে বড় বৈজ্ঞানিক হিসেবে আমাদের ব্রহ্মাণ্ডের এমন এমন রহস্যের ওপর থেকে..
Stephen Hawking

মাত্র ২১ বছর বয়সে স্টিফেন হকিংসের এমন

একটা অসুখ হয়ে যায় যা সাধারণত ৫০ বছর

বয়সের উপরে মানুষদের হয়ে থাকে। আর ডাক্তাররা তখন তাকে বলেছিল যে, সে মাত্র আর এক থেকে দুই বছর বাঁচতে পারবে। তবে যে অসুখটা তাকে মাত্র দু'বছর সময় দিয়েছিল সেই অসুখটার সাথেই তিনি প্রায় ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন।



নিজের জীবনের প্রায় ৫৫ বছর অবশ

অবস্থায় থাকা স্টিফেন হকিংস না চলাফেরা

করতে পারতেন, না কিছু খেতে পারতেন নিজের মুখে। এমনকি গলা থেকে কোনো আওয়াজও বের করতে পারতেন না। তবে অদ্ভুত ভাবে তিনি একটা কম্পিউটারের সাহায্যে মানুষের সঙ্গে কথা বলতেন। নিজের বেশির ভাগ থিওরি এবং প্রেডিকশন কে সত্যি প্রমাণ করা স্টিফেন হকিংস বর্তমানে তো আমাদের সাথে পৃথিবীতে নেই। কিন্তু পৃথিবীর ধ্বংসের ব্যাপারে তিনি যা কিছু প্রেডিকশন করেছিলেন সেগুলো যদি পরবর্তী সময়ে সত্যি প্রমাণিত হয়ে যায়, তবে মোটামুটি দুশো বছরের মধ্যে আমাদের নাম নিশান এই পৃথিবীতে থাকবে না।


মাত্র ২১ বছর বয়সে স্টিফেন হকিংসের এমন

একটা অসুখ হয়ে যায় যা সাধারণত ৫০ বছর

বয়সের উপরে মানুষদের হয়ে থাকে। আর এই রোগটা ডাক্তাররা যখন তাকে বলেছিল যে, সে মাত্র আর এক থেকে দুই বছর বাঁচতে পারবে, তখন আপনি বুঝতেই পারছেন যে, স্টিফেন হকিংস এর মাথায়কি চলছিল। তবে যে অসুখটা তাকে

মাত্র দু'বছর সময় দিয়েছিল সেই অসুখটার 

সাথেই তিনি প্রায় ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন এবং

সত্যি কথা বলতে, ডাক্তারদের অবাক করে

দিয়েছিলেন। ওই রোগটাকে তিনি তার জীবনের ওপর কোনো প্রভাব ফেলতে দেননি বরং ঐ রোগটাকে তিনি তার শক্তি হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছিলেন। কিছু সময় পর ধীরে ধীরে তার চলাফেরার ক্ষমতা চলে যায়। এমনকি কথা বলার শক্তিও। শরীরে লাগানো একটি নলের সাহায্যে তিনি খেতেন এবং অপর একটা নল এর সাহায্যে তিনি নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস নিতেন। তবে কথা বলার

জন্য তার হুইল চেয়ার এর মধ্যেই একটা

স্পেশাল কম্পিউটারকে লাগানো হয়। আর মুখের

একটা ছোট্ট পেশিতে লাগানোর সেন্সরের

সাহায্যে তিনি কম্পিউটারে টাইপ করতেন। যা

কম্পিউটার আওয়াজে পরিবর্তন করে অন্য মানুষ

পর্যন্ত পৌঁছাতো। তার প্রায় সমস্ত বডি পার্ট কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে তার কাছে এমন একটা জিনিস ছিল যেটা সাধারণ মানুষের কাছে ছিল না। তার কাছে যে

এক্সট্রাঅরডিনারি ব্রেইন ছিল, এর সাহায্যে তিনি সাধারণ মানুষের থেকে একটু বেশি চিন্তা ভাবনা করতে পারতেন। 


Read also: সূর্যের আলোতে জেলিফিশের দেহ যে কারণে গলে যায়! | The reason why the body of the jellyfish melts in the sunlight | মায়াবী জগত


হুইল চেয়ারে বসে বসেই তিনি আটটা বই পাবলিশ করেন এবং আইনস্টাইনের পরে দ্বিতীয় সবথেকে বড় বৈজ্ঞানিক হিসেবে আমাদের ব্রহ্মাণ্ডের এমন এমন রহস্যের ওপর থেকে পর্দা তোলেন, যা

সারা পৃথিবীর মানুষেদের আশ্চর্য করে দিয়েছিল। স্টিফেন হকিংস পৃথিবীর সামনে এমন এমন থিওরি তুলে ধরেন, যা পরবর্তীকালে সত্যি প্রমাণিত হয়।

এদের মধ্যে ব্ল্যাকহোল একটা। যেখানে একদিকে তার থিওরি সারা পৃথিবীর বৈজ্ঞানিকদের আশ্চর্য

করে রেখেছিল, সেখান অপরদিকে স্টিফেন হকিংসের এমনও কিছু প্রেডিকশন আছে যেগুলো সবাইকে আতঙ্কের মধ্যেও রেখেছে। এই ভয়ানক

প্রেডিকশন গুলোতে স্টিফেন হকিংস বলেছিলেন যে, আমাদের প্লানেট এ্যার্থ এবং এর মধ্যে থাকা

মানুষ কিভাবে এবং কখন ধ্বংস হয়ে যাবে। এই

ছয়টা প্রেডিকশন সম্পর্কে আমরা জানার চেষ্টা

করি। 


#৬ স্টিফেন হকিংস মনে করতেন

মানবজাতির সবথেকে বড় বিপদ স্পেস থেকে আসবে না বরং আমাদের সবথেকে বড় ডেঞ্জার

আমরা নিজেরাই। ২০১৬ তে তিনি বলেছিলেন.

বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে বাঁচার জন্য আমরা যে

ভ্যাকসিন তৈরি করছি, তাদের মধ্যে অনেকেই আছে, যেগুলো জেনেটিক্যালি মডিফাইড। মানে ঐ ভ্যাকসিন গুলোকে ভাইরাসের ডিএনএ কে অল্টার করে তৈরি করা হয় যাতে ওই ভাইরাসটা আর মানুষের শরীরে কোন ইফেক্ট ফেলতে না পারে। হকিংস মনে করতেন যে তৎকালিক ভাবে তো এই

ভ্যাকসিন গুলো মানুষের জীবন বাঁচিয়ে দেয়,

কিন্তু লং টাইমে এটা মানুষের ডিএনএর মধ্যে এফেক্ট ফেলতে পারে। বর্তমানে বৈজ্ঞানিকরা অনেক ধরনের এন্টিভাইরাস

কে একত্রিত করে সিঙ্গেল শর্ট ভ্যাকসিন তৈরি

করেছেন। যার একটা এক্সাম্পল হলো "RotaTeq Vaccine" তা দিয়ে নবজাতক বাচ্চাদের "RotaTeq"  ভাইরাস থেকে বাঁচানোর জন্য

তৈরি করা হয়েছে।  এই ভ্যাকসিন টাকে গরু এবং

মানুষের ডিএনএ কে অল্টার করে তৈরি করা

হয়েছিল। এই ভ্যাকসিন বাচ্চাদের রোটা ভাইরাস

থেকে বাঁচিয়ে দেয় কিন্তু লং টার্মে এর কোনো

বাজে প্রভাব আছে কিনা, সেটা আমরা এখনও জানি না।


Read also: যে খেলার সাহায্যে প্রেতাত্মাদের সাথে কথা বলা যায়! | উইজা বোর্ড | With the help of that game you can talk to ghosts! | Oija board


#৫ স্টিফেন হকিংস তার শরীর অসুস্থ

থাকার সময় ব্রহ্মান্ডের অনেক

রহস্যের ওপর রিসার্চ করেছিলেন।

তিনি মনে করতেন যে পৃথিবীর বাইরে কোথাও না

কোথাও কোন ইন্টেলিজেন্ট লাইফ আছে আর কখনো না কখনো কোনো না কোনো দিন ওই এলিয়েন আমাদের পৃথিবীকে দখল করে নিতে পারে। এখানে একটা থিওরি আপনাদের জানা দরকার। আমরা মনে করি যে, একটা বিগ ব্যাং এর জন্য আমাদের এই ইউনিভার্স তৈরি

হয়েছিল। কিন্তু স্টিফেন হকিংস এর থিওরি একটু

আলাদা। তিনি একটু আলাদাভাবে দেখেন। তিনি মনে করতেন যে, শুধুমাত্র একটা বিগব্যাং হয়নি বরং একাধিক বিগব্যাং হয়েছে এবং একাধিক

ইউনিভার্সও তৈরি হয়েছে। সোজা ভাষায় স্টিফেন

হকিংস প্যারালাল ইউনিভার্সে বিশ্বাস করতেন।

তবে এটা ঠিক যে অন্য কোন ইউনিভার্সের

প্রমাণ আমাদের কাছে নেই। কিন্তু স্টিফেন

হকিংস দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, কোনো না

কোনো দিন কোনো এলিয়েন সিভিলাইজেশন আমাদের ওপর রিসার্চ করার জন্য আসবে এবং ধীরে ধীরে তারা আমাদের এই পৃথিবীর উপর কব্জা করে নেবেন।



#৪ ২০১৮ তে তার মৃত্যুর মাত্র দু সপ্তাহ

আগে স্টিফেন হকিংস তার

মাল্টিপল ইউনিভার্সের থিওরি টাকে প্রুফ

করার জন্য একটা ফাইনাল রিসার্চ পেপার সাবমিট করেছিলেন। যার নাম ছিল " A Smooth Exit Of Eternal Inflation"। যেখানে স্টিফেন হকিংস বলেছিলেন যে,  আমাদের ইউনিভার্স অবশ্যই একটা বিগ ব্যাং এর জন্য তৈরি হয়েছিল কিন্তু ওই বিগব্যাং এখনো পর্যন্ত এক্সপ্যান্ড হয়ে

চলেছে এবং একটা সময় এমন আসবে যে, আমাদের ইউনিভার্সের আর এক্সপেন্ড হওয়ার জন্য এনার্জি থাকবে না। সেই সময় সমস্ত নক্ষত্র

ধীরে ধীরে নিভে যাবে এবং চারিদিকে ছড়িয়ে

পড়বে শুধু অন্ধকার। আর তার কথা অনুযায়ী

এটাই সেই সময় হবে যখন ধীরে ধীরে আমাদের

ইউনিভার্স তার সমাপ্তির কাছে চলে আসবে। স্টিফেন হকিংস মনে করেন যে, মানুষ যদি নিজেদের প্রজাতিকে ধ্বংস হতে না দিতে চায়, তবে তাদের যত দ্রুত সম্ভব কোনো প্যারালাল ইউনিভার্স খোজা উচিত এবং সেখানে গিয়ে কোন সুবিধাজনক প্লানেটে নিজেদের বসতি স্থাপন করা

দরকার।


Read also: বাজপাখি


 #৩ এটা ঠিক যে, স্টিফেন হকিংস তার বেশিরভাগই সয়য়ই রোবটিক হুইল চেয়ারে কাটিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি এই রোবটের সবথেকে বড় বিরোধিতাও করতেন। রোবট

আসলে তৈরি করা হয় মানুষের কাজকে আরও সহজ করার জন্য। তবে এই রোবটগুলোর মধ্যে

দিনের-পর-দিন এডভান্সমেন্ট ভেসে চলেছে।

বর্তমানে তো এমন ধরনের রোবট তৈরি করা সম্ভব যারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কে কাজে লাগিয়ে, এমন এমন কাজ করতে পারে যেটা মানুষ ভাবতেও পারে না। স্টিফেন হকিংস প্রেডিক্ট করেছিলেন যে একদিন রোবট এতো পাওয়ারফুল হয়ে যাবে এবং এত এডভান্স হয়ে যাবে যে, তারা নিজেরাই অন্য রোবট তৈরি করতে পারবে। মানুষের মধ্যে যে

ইন্টেলিজেন্স থাকে সেটা একটা লিমিটেড

পর্যায় পর্যন্ত থাকে। যেমন ধরুন মানুষ

একসাথে মাত্র একই জায়গায় দেখতে পারে কিংবা ধরুন সাধারণত আমরা একসাথে একটা কাজই ঠিকভাবে করতে পারি কিন্তু রোবটের ইন্টেলিজেন্স যে কোন লিমিট পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। এই

কারণে এই সমস্ত ইন্টেলিজেন্ট রোবটদের কাছে

মানুষের ইন্টালিজেন্ট কিছুই হবে না। এ ধরনের

অ্যাডভান্স রোবটের একটা এক্সাম্পল হল

ইসরাইলের আয়রন ডোম মিসাইল

সিস্টেম। যেটা খুবই ইন্টালিজেন্ট একটা মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম। এই মিসাইল সিস্টেম টা একসাথে অনেক মিসাইল কে আকাশেই নষ্ট করে দিতে পারে। আর

শুধু এটাই নয়, এর মধ্যে থাকা রোবট মাত্র এক

মিলি সেকেন্ডের মধ্যেই এটা বুঝে যেতে পারে

যে কোন মিসাইলটা পপুলেটেড এরিয়াতে অ্যাটাক করতে

চলেছে আর কোন মে মিসাইলটা ফাঁকা জায়গায়

পড়বে। যার ফলে ওই ডিফেন্স সিস্টেম টা সেই

ম্যাসেজ গুলো কে আগে অ্যাটাক করে যেগুলো

পপুলেটেড এরিয়া তে পড়তে চলেছে। স্টিফেন

হকিংস প্রেডিকশন দিয়েছিলেন যে, একদিন এই

রোবটগুলো এতো পাওয়ারফুল হয়ে যাবে যে, তারা মানুষদের নিজেদের কন্ট্রোলে আনার চেষ্টা

করবে আর কে জানে হয়তো সাকসেসফুল হয়েও যেতে পারে তারা।


 #২ এটা তো আমরা সবাই জানি,

প্রায় প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যেই রাগ এবং

ঝগড়া করার একটা টেন্ডেন্সি থেকেই যায়। এর

প্রেসেন্ট একটা এক্সাম্পল, আপনি রাশিয়া

ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখলেই বুঝতে পারবেন। আর

নিজেদের এই যুদ্ধগুলোকে সাপোর্ট করার জন্য

এবং যুদ্ধে জেতার জন্য মানুষ এমন এমন

ধরনের হাতিয়া তৈরি করে রেখেছে, যা কয়েক

মিনিটের মধ্যেই সারা পৃথিবী থেকে

মানবজাতিকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে পারে। এদের সাধারণত "Weapons Of Mass Destruction" বলা হয়ে থাকে। দ্বিতীয়

বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে আমেরিকা জাপানের

হিরোশিমা এবং নাগাসাকিতে দুটো আলাদা আলাদা নিউক্লিয়ার বোম ফেলেছিল। যার সাইডএফেক্ট এখনো পর্যন্ত ওখানে পাওয়া যায়। স্টিফেন হকিংস প্রেডিক্ট করেছিলেন যে, মানুষ যদি একে অপরের সাথে মিলেমিশে মিউচুয়াল

আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর সাথে থাকতে না পারে, 

তবে একদিন এমন সময় আসবে যে, আমরা নিজেরাই একে অপরের সঙ্গে এমন ভয়ানক যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে যাবো যে হয়তো আমরা নিজেরাই নিজেদের শেষ করে

ফেলবো।


Read also: সুপার মুন কী?| খুব শীঘ্রই আকাশে উদিত হবে সুপার লং মুন ব্লাড | জানুন কবে দেখা যাবে এটি | মায়াবী জগত


 #১  স্টিফেন হকিংসের প্রেডিকশন এর মধ্যে সবথেকে ডেঞ্জারাস হলো

গ্লোবাল ওয়ার্মিং। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে, আমরা এই সবকিছু থেকে যদি বেঁচেও

যাই তবে, আগামী ৬০০ বছরের মধ্যে আমাদের

পৃথিবীতে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠবে। সেই

সময় পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত জঙ্গল শেষ হয়ে

যাবে। সমুদ্রের জল হয়তো শুকিয়েও যেতে পারে।

এবং মানুষের কোন চিহ্ন পর্যন্ত হয়তো

থাকবেনা। এর সব থেকে বড় কারণ হবে আমাদের বাড়তে থাকা জনসংখ্যা এবং ফসিল ফিউল এর কন্ট্রোল ছাড়া ব্যবহার। তিনি বিশ্বাস করতেন যে আগামী ৬০০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর এমন কন্ডিশন হয়ে যাবে, যে কন্ডিশন বর্তমানে

শুক্র গ্রহ তে আছে। পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা

প্রায় ২৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে

যেতে পারে,  আকাশ থেকে বৃষ্টি রূপের জলের

বদলে সালফিউরিক এসিডের বৃষ্টি হবে এবং

গরমে ঝলসে দেবার মতো গরম বাতাস প্রায় তিনশো ষাট কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় প্রবাহিত হতে থাকবে। এ কন্ডিশনটা এরকমি যেমন খাবার তৈরি করার জন্য ওভেনে আমরা সেট করে থাকি। 


তো বন্ধুরা স্টিফেন হকিংস কে দেওয়া দুই বছর যেভাবে তিনি ৫৫ বছরে পরিণত করে দিয়েছিলেন ঠিক সেইভাবে আমরাও আমাদের পৃথিবীর জীবন একটা একটা করে গাছ লাগিয়ে বাড়াতে পারি।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন