কোরআন তিলাওয়াত করলে মনে আনন্দ আসে

কোরআন তিলাওয়াত করলে মনে আনন্দ আসে!

কোরআন তিলাওয়াত করলে মনে আনন্দ আসে

মানুষ নানা কারণে মানসিক চাপে ভোগেন।মানসিক চাপ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ঝুঁকি সৃষ্টি করে। তাই এ চাপ কমানো জরুরি। এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনেও ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

জীবনকে উপভোগ্য করে তোলার জন্য সহজ-সরল জীবনযাপন করা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকার বিষয়ে কোরআন মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে।

কোরআনে কারিমের বর্ণনা মতে, প্রকৃত মুমিনরা সবসময় প্রশান্ত, হাসিখুশি এবং প্রাণোচ্ছ্বল থাকে। তাদের চেহারায় এই বৈশিষ্ট্য ফুটে ওঠে হাসির মাধ্যমে।

জীবন চলার ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। আনন্দ, হাসি ও প্রফুল্লতার মাত্রা যখন ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে তখন তা ফুটে ওঠে ব্যক্তির আত্মপ্রচার, অহঙ্কার ইত্যাদির মাধ্যমে। আর এ ধরনের অহঙ্কারীদের আল্লাহ পছন্দ করেন না বলে কোরআনে কারিমের সূরা কাসাসের ৭৬ নম্বর আয়াতের শেষাংশে উল্লেখ করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘অহঙ্কার করো না, আল্লাহ অহঙ্কারীদের পছন্দ করেন না।‘

মানুষের মুখ থেকে যা উচ্চারিত হয়, তার মধ্যে কোরআন পাঠ সর্বাধিক উত্তম। একথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। সুতরাং মানসিক প্রশান্তি ও জীবনের প্রফুল্লতার জন্য, সর্বপ্রকার বিষন্নতা ও মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে রাখার জন্য পবিত্র এই গ্রন্থ যত বেশি সম্ভব তেলাওয়াত করা উচিত।

সূত্র: barta24.com

সার্চ কি-ওয়ার্ড

কোরআন শরীফের পড়া,কোরআন তেলাওয়াত করা কি ফরজ,বাংলায় কোরআন পড়া যাবে কি,কোরআন না পড়ার শাস্তি,কোরআন তেলাওয়াত শুনলে কি সওয়াব হবে,কোরআন তেলাওয়াতের উত্তম সময়,মহিলাদের কোরআন তেলাওয়াত করার নিয়ম,বিশুদ্ধ কোরআন তেলাওয়াত,কুরআনের পারা সমূহ,কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ আয়াত,রমজানে কুরআন তিলাওয়াতের ফজিলত,তাজবীদ অনুসারে কোরআন তেলাওয়াত করার হুকুম কি?,কোরআনের আয়াত,কোরআনের আয়াত সংখ্যা কত